প্রেস বিজ্ঞপ্তি:: “নিগার সুলতানা কর্তৃক জয়নাল হাজারীকে হুমকির ঘটনায় মাটিরাঙ্গা উপজেলা শ্রমিকলীগের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত” শিরোনামে মাটিরাঙ্গা থেকে প্রচারিত দৈনিক পাহাড়ের সংবাদ ও দৈনিক ভোরের পাহাড় নামে দুটি অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গত ১৮ জুন ২০২০ আমাকে জড়িয়ে উক্ত মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে আমাকে সমাজ ও লোকজনের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে একটি চক্র। তারাই মুলত উক্ত সংবাদ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে,মনগড়া ও আমার সম্মানহানী করতে পরিকল্পিত ভাবে প্রচার করে যাচ্ছে। বানোয়াট সংবাদটি প্রচারের পর তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে চক্রটি।
এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য প্রচারিত সে সকল মিড়িয়ায় ক্ষমা চাওয়া না হলে আমি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। মুলত আমার স্বামী একজন ঠিকাদার। তার একটি কাজের স্থলে গিয়ে কাজ শুরু হওয়ার আগেই গত বুধবার (১৭ জুন ২০) মোটা অঙ্কের চাঁদাদাবী করে জয়নাল হাজারী নামের এক বখাটে যুবক।
পরে বিষয়টি তাকে মুঠোফোনে জিজ্ঞাসা করলে সে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে “ মাটিরাঙ্গা থেকে প্রচালিত “অনিবন্ধিত একটি অনলাইন দৈনিক পাহাড়ের সংবাদ ও দৈনিক ভোরের পাহাড়” নামে দুটি অনলাইনে যা ইচ্ছে তাই বানোয়াট সংবাদ তৈরী করে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তাই বিষয়টি বিভিন্ন প্রশাসনকে অবগত করা হয়েছে এবং ঐ যুবক বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কাজে বাঁধাসহ এ ধরনের চাঁদাদাবীর সুষ্ঠ বিচার দাবী করছি আমি।
এর ঘটনার সাথে আওয়ামীলীগের সহযোগি সংগঠন শ্রমিকলীগের কোন সম্পর্ক নেই। কিন্তু সংবাদটিতে উদ্দেশ্যমুলক ভাবে মাটিরাঙ্গা উপজেলা শ্রমিকলীগের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে কেন জুড়ে দেওয়া হয়েছে তা বুজতে পারছি না।
সাংগঠনিক কাজ একটি বিষয় আর সাংবাদিকতার নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাদাবীর বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি বিষয়। এতে স্পর্ট ভাবে বুজা যায় এটি একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সাজানো পরিকল্পিত একটি ছক। বিষয়টি যে কোন ব্যক্তি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলে তার এ ঘটনার বিষয় বুজতে আর বাকি থাকবে না।
নিগার সুলতানা সদস্য পার্বত্য জেলা পরিষদ খাগড়াছড়ি। (বিজ্ঞাপন আকারে প্রকাশিত)
